বিহারে নীট পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় তদন্ত এখনও চলছে। গ্রেফতার করা আসামীদের মধ্যে একজন, যার নাম সিকন্দর, তার স্বীকারোক্তি চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছে। তবে জাতীয় পরীক্ষা সংস্থা (এনটিএ) এখনও পর্যন্ত প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ অস্বীকার করে চলেছে।
সিকন্দরের স্বীকারোক্তি:
- সিকন্দর দাবি করেছেন যে পরীক্ষার একদিন আগে তিনি প্রশ্নপত্র ও উত্তর পেয়েছিলেন।
- তিনি চারজন শিক্ষার্থীকে ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকায় ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র বিক্রি করেছিলেন।
- অমিত আনন্দ ও নিতীশ কুমার নামে দু’জন ব্যক্তি তাকে প্রশ্নপত্র সরবরাহ করেছিলেন।
এনটিএ‘র দাবি:
- এনটিএ প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
- তারা মনে করেন সিকন্দর ও অন্যরা ষড়যন্ত্র করে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করছে।
- ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য আয়োজক বিশ্ববিদ্যালয় (ওইউ) থেকে মূল প্রশ্নপত্র চাওয়া হয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন:
- যদি প্রশ্নপত্র ফাঁস না হয়ে থাকে, তাহলে সিকন্দর এসব তথ্য পেলো কীভাবে?
- পোড়ানো প্রশ্নপত্র এবং উত্তরপত্র কোথায় থেকে এল?
- এনটিএ কেন ওইউ-কে মূল প্রশ্নপত্র দিচ্ছে না?
তদন্ত ও পরবর্তী পদক্ষেপ:
- পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে এবং সকল দিক থেকে প্রমাণ সংগ্রহ করছে।
- এনটিএ ফরেনসিক পরীক্ষার ফলাফলের অপেক্ষায়।
- এই ঘটনার জের ধরে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই ঘটনা নীট পরীক্ষার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ধরেছে। তদন্তের মাধ্যমে সত্য উন্মোচিত হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
[খবরটির উৎস: https://www.youtube.com/watch?v=6ldTZUP1SPE]
[আরো পড়ুন:👉লিওনেল মেসির ২০২৬ বিশ্বকাপের জন্য কী প্রস্তুতি নিচ্ছেন]