প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই প্রচারের আলোয় সর্বদা থেকেছেন হুগলির জনপ্রতিনিধি রচনা ব্যানার্জি।
একজন বড় মাপের সেলিব্রেটি থেকে সাধারণ মানুষের কাছের মানুষ হতে তিনি ঘুরেছেন প্রতিটি দুয়ার থেকে দুয়ারে। চেয়েছেন ভোট তৃণমূলের হয়ে মানুষের কাছে। সেই প্রখ্যাত ‘দিদি নাম্বার ওয়ান’ এর দিদি রচনা ব্যানার্জি কে দেখা গেল লোকাল ট্রেনে। হ্যাঁ সত্যিই কোন এসি কামরাযুক্ত দূরপাল্লার ট্রেন নয় সম্পূর্ণ ভিড় সমাগমে লোকাল ট্রেনের কামড়ায় চড়ে উঠলেন হুগলির প্রার্থী রচনা ব্যানার্জি।সঙ্গে ছিলেন চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার এবং অন্যান্য আরোও তৃণমূল কর্মীরা।
সকাল সকাল টিকিট কেটে ট্রেনে ওঠেন। তার কথায় “কতদিন পর ট্রেনে উঠলাম ট্রেন চাপতে আমার খুব ভালো লাগে বিশেষ করে দূরপাল্লার ট্রেনে শুতে ভালো লাগে”। ব্যান্ডেল চুঁচুড়া হুগলি চন্দননগর প্রতিটি স্টেশনেই অবতরণ করে যাত্রীদের সঙ্গে মনের কথা শেয়ার করলেন। ট্রেন চলাকালীন ট্রেনের ভিতরেও থাকা যাত্রীদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করেছেন। তার মতে এর আগে অনেক রোড শো করেছেন বিভিন্ন জায়গাতেই কিন্তু যারা চাকরিরত, যারা নিত্য বাড়ি থেকে কলকাতাগামী তাদের সঙ্গে দেখা হয়নি তাই তাদের সঙ্গে দেখা করতে ও কথা বলতে তার এই লোকাল ট্রেনে ভ্রমণ। কথায় গল্পে যাত্রীদের সঙ্গে মজে উঠলেন, অনেকের সঙ্গে সেলফি তুলে তাদের মনের আবদার মেটালেন। এমনকি ভেন্ডার কামরায় থাকা সবজি সরবরাহকারী চাষীদের সঙ্গেও তিনি কথা বলেন। চন্দননগর স্টেশনে নেমে চা পান করেন।